< শবে বরাতের জিকির | শবে বরাতের রোজা কয়টি | শবে বরাতের দোয়া | শবে বরাত এর নামাজ - সঠিক তথ্যের ঘর
ইসলামিক প্রশ্ন ও উত্তর

শবে বরাতের জিকির | শবে বরাতের রোজা কয়টি | শবে বরাতের দোয়া | শবে বরাত এর নামাজ

শবে বরাতের রোজা কয়টি, শবে বরাত এর জিকির | শবে বরাত এর আমল | শবে বরাত এর দোয়া | শবে বরাত এর নামাজ |

শবে বরাতের জিকির

এই জিকির গুলো শবে বরাত এর রাতে করলে অনেক ফজিলত পাওয়া যায়। এগুলো যত বেশি সম্ভব করার চেষ্টা করবেন। এই রাতে যতবেশি সম্ভব কোরআন তেলওয়াত করতে হবে। শবে বরাত রাতে আমলে কমিতি রাখা উচিত নয়।

সুবহানাল্লাহ,
আলহামদুলিল্লাহ,
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ,
আল্লাহু আকবার,
লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ,
বিসমিল্লাহ,
হাসবুনাল্লাহ
আসতাগফিরুল্লাহ
শবে বরাতের রোজা কয়টি

শবে বরাত রাতে এছাড়াও দুনিয়া ও পরকালের কল্যাণ কামনায় যে কোনো দোয়া করাই জিকিরের শামিল।

এ ছাড়াও নিয়মিত ফরজ নামাজ ও কাজ, কুরআন তেলাওয়াত, এবং নফল নামাজ আদায় করাকেও জিকির হিসেবে গন্য করা হয়।

শবে বরাতের রোজা কয়টি

শবে বরাত রাতে এছাড়াও দুনিয়া ও পরকালের কল্যাণ কামনায় যে কোনো দোয়া করাই জিকিরের শামিল।

এ ছাড়াও নিয়মিত ফরজ নামাজ ও কাজ, কুরআন তেলাওয়াত, এবং নফল নামাজ আদায় করাকেও জিকির হিসেবে গন্য করা হয়।

রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত কর ও দিনে রোজা পালন কর। (সুনানে ইবনে মাজাহ)।

আরো পড়ুনঃ  শবে বরাত ২০২৩ কত তারিখে নামাজ,  শবে বরাতের নামাজ কবে, শবে বরাতের নামাজের নিয়ম, শবে বরাতের নামাজ পড়ার নিয়ম, শবে বরাতের নামাজ কত রাকাত, শবে বরাত নামাজ কত রাকাত,  শবে বরাতের নামাজ কয় রাকাত, শবে বরাতের নামাজের নিয়ত, শবে বরাতের নামাজের নিয়ত ও দোয়া, শবে বরাতের নামাজের নিয়ত বাংলা, শবে বরাতের নামাজ কোন সূরা দিয়ে পড়তে হয়,শবে বরাতের নামাজের সূরা, শবে বরাতের নামাজের সুরা, শবে বরাতের নামাজের মোনাজাত, শবে বরাতের দোয়া

এ ছাড়া প্রতি মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ আইয়ামে বিজের নফল রোজা তো রয়েছেই, যা আদি পিতা হজরত আদম (আ.) পালন করেছিলেন।

এবং আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদও (সা.) পালন করতেন, যা মূলত সুন্নত।

সুতরাং তিনটি রোজা রাখলেও শবে বরাতের রোজা এর অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে।

সর্বোপরি রাসূলুল্লাহ (সা.) রমজান মাসের পর রজব ও শাবান মাসে বেশি নফল ইবাদত তথা নফল নামাজ ও নফল রোজা পালন করতেন।

শাবান মাসে কখনো ১০টি নফল রোজা, কখনো ২০টি নফল রোজা, কখনো আরও বেশি রাখতেন।

রজব ও শাবান মাসের নফল রোজা রমজান মাসের রোজার প্রস্তুতি।

হজরত আলী (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, পনেরো শাবানের রাত (চৌদ্দ তারিখ দিবাগত রাত) যখন আসে তখন তোমরা তা ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং পরদিন রোজা রাখ। (ইবনে মাজা, হাদিস- ১৩৮৪)

যেহেতু বিভিন্ন সহিহ হাদিসে শাবান মাসের রোজার সাধারণ ফজিলত এবং আইয়ামে বিজের রোজার ফজিলত উল্লেখিত হয়েছে- পাশাপাশি দূর্বল সনদে উপরোক্ত হাদিসটিও বিদ্যমান রয়েছে।

আরো পড়ুনঃ  রোজা রেখে সহবাস করা যাবে কিনা | রোজা রেখে মিলন করা যাবে কি

তাই কেউ যদি এসব বিষয় বিবেচনায় রেখে পনেরো শাবানের রোজা রাখেন- তাহলে তিনি সওয়াব পাবেন- ইনশাআল্লাহ।

You cannot copy content of this page

Adblock Detected

Please consider supporting us by disabling your ad blocker